আবুল কালাম আজাদ। উলিপুর (কুড়িগ্রাম) থেকে: কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ অফিসে শুক্রবার সকাল ৯ টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ১ ডিগ্রী সেলসিয়াস। আর তা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়া পর্যবেক্ষক আনিছুর রহমান জানান, আরো দু-একদিন তাপমাত্রা নিম্নগামী থাকতে পারে।
এদিকে তাপমাত্রা নিম্নগামী থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এ জেলার মানুষজন। বোরা চারা রোপনের ভরা মৌসুম চলায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন কৃষি শ্রমিকরা। কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করছেন তারা।
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নের চাঁদনি গ্রামের কৃষি শ্রমিক জমির হোসেন জানান, এ সময়টা বোরো চারা রোপনের সময়। সবকিছু স্বাভাবিক ছিল, কিন্তু বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে ঠান্ডার মাত্রা একেবারেই বেড়ে গেছে। এদিকে চারা রোপনের জন্য তৈরি করা জমিতে চারা লাগানোটা জরুরী। এজন্য খুব কষ্ট করে কাজ করতে হচ্ছে। বেশি সময় পানিতে থাকা যাচ্ছে না।
এতে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবিসহ অসহায় মানুষেরা। গরম কাপড়ের অভাবে কাজে বের হতে কষ্ট হচ্ছে তাদের।
উলিপুর শহরের রিকসা চালক জমসেদ উদ্দিন জানান, এ বছর সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা পড়েছে। হাত পা পর্যন্ত বের করা যাচ্ছে না। দিনের বেলা কোন রকমে চলাফেরা করা গেলেও সন্ধ্যা নামার আগেই বেড়ে যাচ্ছে কনকনে ঠান্ডার মাত্রা। দিনে টুকিটাকি ভাড়া মিললেও সন্ধা নামার আগেই আর ভাড়া মিলছে না।
এদিকে তাপমাত্রা নিম্নগামী থাকায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এ জেলার মানুষজন। বোরা চারা রোপনের ভরা মৌসুম চলায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন কৃষি শ্রমিকরা। কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করছেন তারা।
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলার বজরা ইউনিয়নের চাঁদনি গ্রামের কৃষি শ্রমিক জমির হোসেন জানান, এ সময়টা বোরো চারা রোপনের সময়। সবকিছু স্বাভাবিক ছিল, কিন্তু বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে ঠান্ডার মাত্রা একেবারেই বেড়ে গেছে। এদিকে চারা রোপনের জন্য তৈরি করা জমিতে চারা লাগানোটা জরুরী। এজন্য খুব কষ্ট করে কাজ করতে হচ্ছে। বেশি সময় পানিতে থাকা যাচ্ছে না।
এতে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবিসহ অসহায় মানুষেরা। গরম কাপড়ের অভাবে কাজে বের হতে কষ্ট হচ্ছে তাদের।
উলিপুর শহরের রিকসা চালক জমসেদ উদ্দিন জানান, এ বছর সবচেয়ে বেশি ঠান্ডা পড়েছে। হাত পা পর্যন্ত বের করা যাচ্ছে না। দিনের বেলা কোন রকমে চলাফেরা করা গেলেও সন্ধ্যা নামার আগেই বেড়ে যাচ্ছে কনকনে ঠান্ডার মাত্রা। দিনে টুকিটাকি ভাড়া মিললেও সন্ধা নামার আগেই আর ভাড়া মিলছে না।