ফুটবল খেলার মাঠের সংস্কার ও যাওয়ার রাস্তা করার দাবী এলাকাবাসীর
উজ্জ্বল রায়, নড়াইল জেলা প্রতিনিধি: বঙ্গবন্ধুর ফুফু বাড়ি কামাল প্রতাপ যাওয়ার রাস্তার কাজের উদ্বোধন
হয়েছে।
হয়েছে।
আজ বেলা ১২টায় রাস্তার কাজের উদ্বোধন করেন বাঁশগ্রাম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ রফিকুল ইসলাম ফকির। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাশঁগ্রাম ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কাজের ঠিকাদার বিএম রফিকুল ইসলাম,নড়াইল সদরের এলজিইডি উপ সহকারী প্রকৌশলী মোঃ মনিরুল ইসলাম, উপসহকারী প্রকৌশলী মোঃ কাউছার মোল্যা (আই পি সি পি প্রকল্প), কাজী ফজলুল করিম,কাজী হাফিজুল করিম সাংবাদিক খন্দকার সাইফুল ইসলাম,ইউপি সদসস্য মোঃ ইমরুল হোসেন প্রমূখ।
নির্মাণ কাজের মূল্য এক কোটি ৪০ লক্ষ চুরাশি হাজার ৫২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
ফুফু বাড়িতে ঘুরতে নড়াইলে আসতেন বঙ্গবন্ধু। প্রধানমন্ত্রীর নিকট সেই গ্রামের উন্নয়ন দাবি “শিরনামে বিভিন্ন পত্রিকা ও টেলিভিশনে প্রতিবেদন হওয়ার পরে নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা ও নড়াইলের জেলা প্রশাসক সেই কামাল প্রতাপ গ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তারই অংশ হিসাবে এ রাস্তার কাজের মাধ্যমে দায়িত্ব পালন করছেন সংসদ সদস্য মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা ও জেলা প্রশাসক ও এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী।
জানা গেছে এবারে শুধু বঙ্গবন্ধুর ফুফু বাড়ি যাওয়ার রাস্তার কাজ হবে। বিধায় এলাকাবাসীর দাবী বঙ্গবন্ধু যে মাঠে ফুটবল খেলেছেন সেই কামাল প্রতাপ স্কুল মাঠ ও মাঠে যাওয়ার রাস্তা করার দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
উল্লেখ্য ১৯২১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের আপন মামাতো বোন) মামাতো ফুফু শেখ হায়াতুন্নেছার কামাল প্রতাপ গ্রামের কাজী আবুল হায়াত এর সাথে বিবাহ হয়। শেখ হায়াতুন্নেছা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শেখ আব্দুল হকের কনিষ্ঠা কন্যা। তিনি নিজের ইচ্ছায় শেষ বয়সে ছোট মেয়ে বাগেরহাটের পৌরসভা এলাকার নূরজাহান বেগম রানীর বাসায় ছিলেন। নূরজাহান বেগম রানীর মেয়ে ফরিদা আক্তার বানু লুসির স্বামী অধ্যাপক মীর সাখাওয়াত আলী দারু বাগেরহাট-২ আসনে ৩ বার আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ছিলেন।
জানা গেছে এবারে শুধু বঙ্গবন্ধুর ফুফু বাড়ি যাওয়ার রাস্তার কাজ হবে। বিধায় এলাকাবাসীর দাবী বঙ্গবন্ধু যে মাঠে ফুটবল খেলেছেন সেই কামাল প্রতাপ স্কুল মাঠ ও মাঠে যাওয়ার রাস্তা করার দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
উল্লেখ্য ১৯২১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (বঙ্গবন্ধুর পিতা শেখ লুৎফর রহমানের আপন মামাতো বোন) মামাতো ফুফু শেখ হায়াতুন্নেছার কামাল প্রতাপ গ্রামের কাজী আবুল হায়াত এর সাথে বিবাহ হয়। শেখ হায়াতুন্নেছা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার শেখ আব্দুল হকের কনিষ্ঠা কন্যা। তিনি নিজের ইচ্ছায় শেষ বয়সে ছোট মেয়ে বাগেরহাটের পৌরসভা এলাকার নূরজাহান বেগম রানীর বাসায় ছিলেন। নূরজাহান বেগম রানীর মেয়ে ফরিদা আক্তার বানু লুসির স্বামী অধ্যাপক মীর সাখাওয়াত আলী দারু বাগেরহাট-২ আসনে ৩ বার আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে বাগেরহাটে রাজনৈতিক সফরকালে অসুস্থ্ শেখ হায়াতুন্নেছাকে দেখতে গিয়েছিলেন। শেখ হায়াতুন্নেছা ২০০১ সালের ৪ঠা জানুয়ারী মৃত্যূবরণ করলে
বাগেরহাটের খানজাহান আলী মাজারের কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।
বাগেরহাটের খানজাহান আলী মাজারের কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।