ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল যোগাযোগ শুরু হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রামের সঙ্গে রাজধানীর ঢাকার রেল যোগাযোগ শুরু হয়।
কমলাপুর রেলস্টেশন ম্যানেজার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে তূর্ণা নিশীথা ও উদয়ন এক্সপ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত ৪৪ জনকে জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুর্ঘটনার পর থেকে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ধাপে ধাপে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন।
জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক শওকত হোসেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ পর্যন্ত ৪৪ জনকে এ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আমরা তাদের চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে এদের মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক রয়েছে। প্রয়োজন হলে তাদের ঢাকায় পাঠানো হতে পারে।
আহত ৪৪ জন সদর হাসপাতালে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার
কসবায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষের
ঘটনায় আহত ৪৪ জনকে
জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি
করা হয়েছে। দুর্ঘটনার পর থেকে ফায়ার
সার্ভিস কর্মীরা ধাপে ধাপে আহতদের
উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন।
জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক
শওকত হোসেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান,
এ পর্যন্ত ৪৪ জনকে এ
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আমরা
তাদের চিকিৎসা দিচ্ছি। তবে এদের মধ্যে
বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক রয়েছে। প্রয়োজন হলে তাদের ঢাকায়
পাঠানো হতে পারে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে কসবা উপজেলার মন্দভাগ
রেলস্টেশনে সোমবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে
এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আজ
সকাল ১০টা পর্যন্ত প্রশাসনের
হিসাব অনুযায়ী ১৫ জন মারা
গেছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক
যাত্রী।
চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা
ঢাকাগামী আন্তনগর ট্রেন তূর্ণা নিশীথা এবং সিলেট থেকে
ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী আন্তনগর
উদয়ন এক্সপ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
দুর্ঘটনার বিষয়ে মন্দভাগ রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মো. জাকের হোসেন
চৌধুরী বলেন, তূর্ণা নিশীথা ট্রেনটিকে আউটারে মেইন লাইনে থামার
জন্য সিগন্যাল দেয়া হয়। উদয়ন
ট্রেনটিকে মেইন লাইন থেকে
১ নম্বর লাইনে আসার সিগন্যাল দেওয়া
হয়েছিল।