চট্টগ্রাম: কোরবানির পশুরহাটে চুক্তি লংঘন করে অতিরিক্ত হাসিল আদায় প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে সিটি কর্পোরেশন।
মঙ্গলবার সিটি কর্পোরেশনের বাজার কমিটির সভায় এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তার কার্যালয়ে বাজার মনিটরিং স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে ঐ সভা হয়।
সভায় করোনাকালীন সময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাজার পরিচালনা, বাজারের প্রতিটি দোকানে মূল্য তালিকা ও ওজন পরিমাপক যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক, বিভিন্নস্থানে বসা অননুমোদিত/অস্থায়ী বাজার উচ্ছেদ, ইজারাদাররা চুক্তি লংঘন করে অতিরিক্ত হাসিল আদায় প্রতিরোধ করা এবং আসন্ন ঈদ-উল-আযহা’র আগে মেয়র, বাজার মনিটরিং কমিটি, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে বাজার পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সভা শেষে বাজার মনিটরিং কমিটি মেয়রের সাথে সৌজন্য সাক্ষাত করেন।
এডটকো বাংলাদেশ’র প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়
সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে এডটকো বাংলাদেশ’র প্রতিনিধি দল কর্পোরেশন এলাকাতে স্মার্ট সিটি বিষয়ে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়কালে এডটকো বাংলাদেশ’র হেড অব সেলস্ এন্ড মার্কেটিং রিভেন দেওয়ান কর্পোরেশন এলাকায় বিভিন্নস্থানে ৯৮টি পোল স্থাপনের জন্য জায়গা বরাদ্দের কথা বললে মেয়র চসিকের এতে কি রকম লাভ হতে পারে সে সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি মেয়রকে জানান প্রকল্পের আওতায় ফ্রী ওয়াইফাই, স্মার্ট বিনের মাধ্যমে ডিজিটালাইজড বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ব্যবস্থা এবং রিয়েল টাইম এয়ার কোয়ালিটি মনিটরিং এর মতো বৈশিষ্টগুলি মূল স্থানে সরবরাহ করা হবে। ইন্টিগ্রেটেড সমাধানে সুরক্ষা নজরদারী, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এল ই ডি বাল্ব এবং সাইনেজ সম্পর্কিত বিধান থাকবে। এ সময় মেয়র বলেন, চসিক নগরবাসীকে উন্নত শহরের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ ধরণের উদ্যোগের মাধ্যমে চট্টগ্রামকে একটি স্মার্ট সিটিতে রুপান্তরের মধ্য দিয়ে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ দৃষ্টি অর্জনের এক ধাপ এগিয়ে যাবো।
এ সময় কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলামসহ চসিকের প্রকৌশলীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
-সংবাদ বিজ্ঞপ্তি