কর্ণফুলী নদীর শাহ আমানত ব্রিজ থেকে ফিরিঙ্গিবাজার মনোহরখালী পর্যন্ত প্রস্থ জরিপ করা হয় । জরিপে কর্ণফুলীর দখল ও ভরাট হওয়ার ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠে।
এ নদীর প্রস্থ ছিল ৮৮৬,১৬ মিটার। আর ভাটার সময় এর প্রস্থ থাকে মাত্র ৪১০ মিটার। জোয়ারের পানি উঠে ভরাট হয়ে যাওয়া অংশে কোনো নৌযান চলাচল করে না। অন্যদিকে রাজাখালী খাল ও চাক্তাই খালের মোহনা সংযুক্ত হয়েছে সেতুটির মাঝ বরাবর।
বর্তমানে বন্দর কর্তৃক খাল খনন করার পর সেখানে নদী আছে ৭৫০ মিটার। বৃষ্টি বা নদীতে জোয়ারের উচ্চতা বাড়লে ছোট হয়ে আসা কর্ণফুলী অংশে চাকতাই খাতুনগঞ্জ থেকে শুরু করে বহদ্দারহাট মোড় পর্যন্ত জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।