নড়াইল থেকে উজ্জ্বল রায় : নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও পৌর মেয়র আঞ্জুমান আরার কাছে চাঁদা
দাবির মামলায় প্রধান আসামী ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতা উচ্ছাস (৩০) এবং সাবেক
ছাত্রলীগ নেতা শওন (৩২)কে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।
ছাত্রলীগ নেতা শওন (৩২)কে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।
বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এর আগে বুধবার সিলেট থেকে তাদের
গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের বাড়ি শহরের ভওয়াখালী।
গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের বাড়ি শহরের ভওয়াখালী।
জানাগেছে, গত ২৬ এপ্রিল শহরের পুরাতন বাসটার্মিনালে পৌরসভার অস্থায়ি
কার্যালয়ে পৌরসভার ১৪২৯ সালের হাট-বাজার, টার্মিনাল ইজারা সংক্রান্ত সভা
চলছিল। দুপুর ১টা ৩০ মিনিটের দিকে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক
নিলয় রায় বাঁধনসহ ৮/১০ মেয়রের কার্যালয়ে অগ্নেয়স্ত্রসহ প্রবেশ করে অকথ্য
ভাষায় গালাগালি করে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। এসময় চাঁদার দাবিতে
মেয়রকে হত্যাসহ পৌরসভায় প্রবেশ করতে না দেয়ার হুমকি দেয়া হয় বলেও অভিযোগ
করা হয়। এ ঘটনায় তাৎক্ষনিক পৌর পরিষদ জরুরী সভায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান।
এ ঘটনায় উচ্ছাস, শাওন ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক নিলয় রায়
বাঁধনসহ অজ্ঞাত ৮/১০কে দায়িকরে ওই রাতেই মেয়র বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা
দায়ের করেন।
এ ঘটনায় পুলিশ আসামীদের গ্রেপ্তার না করায় পৌর পরিষদের পক্ষ থেকে জেলা
প্রশাসকের কাছে স্মারক লিপি প্রদান, আসামীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সংবাদ
এবং সবশেষ পুলিশ আসামীদের গ্রেপ্তার না করার প্রতিবাদে শহরের চৌরাস্তায়
বিশাল মানববন্ধন করে আসামীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান বক্তরা।
অপরদিকে মেয়র আঞ্জুমান আরাকে দুর্নীতিগ্রস্থ হিসাবে আখ্যায়িত করে অপসারন
দাবি করে মানববন্ধন ও বিশাল বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করে মেয়রের অপসারন দাবি
করেন।
পুলিশ সুপার প্রবীর কুমার রায় বলেন, পৌরমেয়রের দায়ের করা চাঁদাবাজির
মামলায় এজাহার নামীয় দুই আসামীকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।
অন্য আসামীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
কার্যালয়ে পৌরসভার ১৪২৯ সালের হাট-বাজার, টার্মিনাল ইজারা সংক্রান্ত সভা
চলছিল। দুপুর ১টা ৩০ মিনিটের দিকে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক
নিলয় রায় বাঁধনসহ ৮/১০ মেয়রের কার্যালয়ে অগ্নেয়স্ত্রসহ প্রবেশ করে অকথ্য
ভাষায় গালাগালি করে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। এসময় চাঁদার দাবিতে
মেয়রকে হত্যাসহ পৌরসভায় প্রবেশ করতে না দেয়ার হুমকি দেয়া হয় বলেও অভিযোগ
করা হয়। এ ঘটনায় তাৎক্ষনিক পৌর পরিষদ জরুরী সভায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান।
এ ঘটনায় উচ্ছাস, শাওন ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক নিলয় রায়
বাঁধনসহ অজ্ঞাত ৮/১০কে দায়িকরে ওই রাতেই মেয়র বাদী হয়ে সদর থানায় মামলা
দায়ের করেন।
এ ঘটনায় পুলিশ আসামীদের গ্রেপ্তার না করায় পৌর পরিষদের পক্ষ থেকে জেলা
প্রশাসকের কাছে স্মারক লিপি প্রদান, আসামীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে সংবাদ
এবং সবশেষ পুলিশ আসামীদের গ্রেপ্তার না করার প্রতিবাদে শহরের চৌরাস্তায়
বিশাল মানববন্ধন করে আসামীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান বক্তরা।
অপরদিকে মেয়র আঞ্জুমান আরাকে দুর্নীতিগ্রস্থ হিসাবে আখ্যায়িত করে অপসারন
দাবি করে মানববন্ধন ও বিশাল বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ করে মেয়রের অপসারন দাবি
করেন।
পুলিশ সুপার প্রবীর কুমার রায় বলেন, পৌরমেয়রের দায়ের করা চাঁদাবাজির
মামলায় এজাহার নামীয় দুই আসামীকে সিলেট থেকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ।
অন্য আসামীদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।