বিজনেসটুডে২৪ ডেস্ক
আন্ডারওয়ার্ল্ডের বেতাজ বাদশা দাউদ ইব্রাহিমকে ধরতে এবার বিশেষ পদক্ষেপ নিল ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ।
১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ের ধারাবাহিক বিস্ফোরণের মাস্টারমাইন্ড ছিল দাউদ ইব্রাহিম। পরবর্তীকালে তাকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদীর তকমা দেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই ভারত ছেড়ে পালিয়েছে দাউদ ইব্রাহিম, আশ্রয় নিয়েছে পাকিস্তানে। তবে, পাকিস্তান সব সময় অস্বীকার করেছে বিষয়টি। পাকিস্তানের বক্তব্য, এই তথ্য একেবারেই ভ্রান্ত। দাউদ ইব্রাহিম পাকিস্থানে নেই।
চলতি বছরের প্রথম দিকে দাউদ ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে ফের তদন্ত শুরু করেছে এনআইএ। এই অবস্থায় দাউদ ইব্রাহিমের মাথার দাম ঘোষণা করা হল ২৫ লক্ষ টাকা। তার খোঁজ দিতে পারলেই ২৫ লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে। আবার, দাউদের ডান হাত বলে পরিচিত ছোটা শাকিলের খোঁজ দিতে পারলে পাওয়া যাবে ২০ লক্ষ টাকা, এছাড়া দাউদ ইব্রাহিমের ছোট ভাই আনিস, জাভেদ চিকনা, টাইগার মেমনের খোঁজ দিতে পারলে পাওয়া যাবে ১৫ লক্ষ টাকা করে পুরস্কার।
এনআইএর এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে দাউদ ইব্রাহিম ও তার সঙ্গীরা আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবা ,জইশ-ই -মহম্মদ, আল কায়দার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এদের নিয়মিত অর্থ সাহায্য করে থাকে দাউদ ইব্রাহিম ও তার দলবল। এনআইএর দাবি, একাধিক জঙ্গির সঙ্গে হাত মিলিয়ে দেশের একাধিক শহরে হামলার পরিকল্পনা করছে দাউদ ইব্রাহিম ও তার সঙ্গীরা। আবার, গতকাল দাউদ ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে অস্ত্র ও নগদ অর্থ উদ্ধার করেছে এনআইএর, বেআইনি সম্পত্তির খোঁজও পাওয়া গেছে।
এ ছাড়া তার সঙ্গী-সাথীদের খোঁজ দিতে পারলেও পুরস্কার ঘোষণা করা হল এনআইএর পক্ষ থেকে।
১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ের ধারাবাহিক বিস্ফোরণের মাস্টারমাইন্ড ছিল দাউদ ইব্রাহিম। পরবর্তীকালে তাকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদীর তকমা দেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই ভারত ছেড়ে পালিয়েছে দাউদ ইব্রাহিম, আশ্রয় নিয়েছে পাকিস্তানে। তবে, পাকিস্তান সব সময় অস্বীকার করেছে বিষয়টি। পাকিস্তানের বক্তব্য, এই তথ্য একেবারেই ভ্রান্ত। দাউদ ইব্রাহিম পাকিস্থানে নেই।
চলতি বছরের প্রথম দিকে দাউদ ইব্রাহিমের বিরুদ্ধে ফের তদন্ত শুরু করেছে এনআইএ। এই অবস্থায় দাউদ ইব্রাহিমের মাথার দাম ঘোষণা করা হল ২৫ লক্ষ টাকা। তার খোঁজ দিতে পারলেই ২৫ লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে। আবার, দাউদের ডান হাত বলে পরিচিত ছোটা শাকিলের খোঁজ দিতে পারলে পাওয়া যাবে ২০ লক্ষ টাকা, এছাড়া দাউদ ইব্রাহিমের ছোট ভাই আনিস, জাভেদ চিকনা, টাইগার মেমনের খোঁজ দিতে পারলে পাওয়া যাবে ১৫ লক্ষ টাকা করে পুরস্কার।
এনআইএর এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে দাউদ ইব্রাহিম ও তার সঙ্গীরা আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবা ,জইশ-ই -মহম্মদ, আল কায়দার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এদের নিয়মিত অর্থ সাহায্য করে থাকে দাউদ ইব্রাহিম ও তার দলবল। এনআইএর দাবি, একাধিক জঙ্গির সঙ্গে হাত মিলিয়ে দেশের একাধিক শহরে হামলার পরিকল্পনা করছে দাউদ ইব্রাহিম ও তার সঙ্গীরা। আবার, গতকাল দাউদ ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে অস্ত্র ও নগদ অর্থ উদ্ধার করেছে এনআইএর, বেআইনি সম্পত্তির খোঁজও পাওয়া গেছে।