বিজনেসটুডে সংবাদদাতা
কুড়িগ্রাম: ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি কমতে থাকায় জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
নদ-নদীর তীরবর্তী চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের ঘর বাড়ি থেকে পানি নামছে। তবে, দুর্ভোগ কমেনি বন্যা দুর্গতদের। চলমান করোনা ও বন্যা পরিস্থিতিতে হাতে কাজ না থাকায় খাদ্য সংকটে পড়েছেন তারা। এ অবস্থায় সরকারি-বেসরকারি সহযোগীতার দিকে তাকিয়ে আছেন হতদরিদ্র পরিবারগুলো।
বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছে বানভাসী মানুষজন। বন্যা কবলিত এলাকায় শিশু ও গবাদি পশুর খাদ্য সংকট নিয়েও বিপাকে পড়েছেন বানভাসী মানুষেরা। এসব এলাকার রাস্তা-ঘাট পানিতে তলিয়ে থাকায় বিছিন্ন রয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা।
কুড়িগ্রামে সোমবার সকালে ধরলা নদীর পানি ৩০ সেন্টিমিটার কমে গিয়ে বিপৎসীমার ২২ সে.মিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ব্রহ্মপূত্র নদের পানি নূনখাওয়া পয়েন্টে ২৫ সে.মিটার কমে গিয়ে বিপৎসীমার ২০ সে.মিটার নীচ দিয়ে এবং চিলমারী পয়েন্টে ২২ সে.মিটার কমে গিয়ে বিপৎসীমার ৯ সে.মিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অপরদিকে তিস্তা নদীর পানি ১৫ সে.মিটার কমে কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৫ সে.মিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ক্রমাগত পানি কমতে থাকায়