বিজনেসটুডে২৪ প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম: নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর দেশের লাইফ লাইন। এটাকে সচল রাখতে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
আজ বৃহস্পতিবার বন্দর ভবনে সংবাদকর্মীদের এ কথা বলেন। এর আগে, বন্দর ভবনের সম্মেলন কক্ষে মত বিনিময় করেন কর্মকর্তাদের সাথে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর জনগণের সঙ্গে, বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে কথা বলছেন। ১৬ কোটি মানুষের দায়িত্ব সচেতনভাবে এ সংকট মোকাবিলা করা।
তিনি জানান, বহির্নোঙরে ৩৩টি জাহাজ অপেক্ষমাণ আছে। সেগুলোতে ৩৬ হাজার কনটেইনার আছে। বন্দর থেকে অফডকে কনটেইনার পাঠিয়ে জাহাজের কনটেইনার নামাতে হবে।
বন্দরের শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে কাজ করতে হবে। যেখানে সহযোগিতার প্রয়োজন সেখানে তা করা হবে । বন্দর কর্তৃপক্ষ আন্তরিক। সংকট মুহূর্তে প্রণোদনা নয়, দায়িত্বের বিষয়। বন্দরে কাজ করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হলে কর্তৃপক্ষ সুদৃষ্টি দিয়ে দেখবে। করোনার জন্য বিশ্বের কেউ প্রস্তুত ছিলো না।
নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, করোনা ভাইরাস আসার পর সব কর্মকাণ্ড বন্ধ হলেও ব্যতিক্রম চট্টগ্রাম বন্দর। অনেক স্টেকহোল্ডার বন্দরের। পজেটিভ গ্রোথ রেট ধরে রাখার মাধ্যম বন্দর। তাই বাধা চিহ্নিত করে তা অপসারণের চেষ্টা করছি। আমাদের টার্গেট জট কমানো।
এ সময় বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শেখ আবুল কালাম আজাদ, বন্দরের সদস্য ( প্রশাসন ও পরিকল্পনা) মো. জাফর আলম উপস্থিত ছিলেন।