Home আন্তর্জাতিক মিনিসোটায় বাংলাদেশী-আমেরিকান কাউন্সিল সদস্য

মিনিসোটায় বাংলাদেশী-আমেরিকান কাউন্সিল সদস্য

অরিন চৌধুরী্ ছবি সংগৃহীত

মিনেসোটা স্টেটের সবচেয়ে বড় সিটি মিনিয়াপোলিসে সিটি কাউন্সিল মেম্বার নির্বাচিত হয়ে শপথ গ্রহণ করলেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত আমেরিকান তরুণী অরিন চৌধুরী। ডেমোক্রেটিক পার্টির ব্যানারে তিনি ১২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত হন। উল্লেখ্য মিনিয়াপোলিস সিটি কাউন্সিলে ১৩ জন সদস্য রয়েছেন। অরিন চৌধুরী তাদেরই একজন।

গত বছর ৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অরিন চৌধুরী পান ৬,৫২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী  লুথার র‌্যানহাইম পান ৪,৪৩১ ভোট। তিনি তার নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি, সংগঠন ও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের এনডোর্সমেন্ট পান। এর মধ্যে অন্যতম মিনেসোটা ডেমোক্রেটিক ফার্মার্স লীগ, মিনেসোটা রিজওনাল লেবার ফেডারেশন, এমএফটি, ইএসপি, মিনেসোটা স্টেট কাউন্সিল এসইআইইউ, মিনেসোটা এন্ড নর্থ ডেকোটা লিইউনা, অফিস অব প্রফেশনাল এমপ্লইস ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন- লোকাল ১২, ইন্টারন্যাশনাল ব্রাদারহুড অব ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কার্স, ইউনাইট হেয়ার, সানরাইজ টুইন সিটিজ, সিয়েরা ক্লাব, আউটফ্রন্ট মিনেসোটা এ্যাকশন, স্টোনওয়াল ডিএফএল, ডেমোক্রেটিক সোশালিস্টস অব আমেরিকা, ফেইথ ইন মিনেসোটা, মিনেসোটা ইয়াং ডিএফএল, উইমেন উইনিং, রান ফর সামথিং, টেক এ্যাকশন মিনেসোটা, মুভ মিনেসোটা এ্যাকশন। নির্বাচিত যেসব প্রতিনিধি এনডোর্স করেছেন তারা হলেন একজন কাউন্সিল সদস্য, ২ জন স্টেট সিনেটর, ৩ জন স্টেট রিপ্রেজেন্টেটিভ, স্টেট এটর্নি জেনারেল কিথ এলিসন, ২ জন কাউন্টি কমিশনার, স্টেট হাউজ মেজোরিটি লিডার সহ ডজনখানেক প্রতিনিধি।

অরিন চৌধুরী তার ওয়েবসাইটে লেখেন, ‘I will fight for working families and deliver progressive change for ward 12.’

উল্লেখ্য ওয়ার্ড ১২’র কাউন্সিল সদস্য এ্যান্ড্রু জনসন তার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই পদত্যাগ করলে এই আসনটি খালি হয়। অরিন চৌধুরীর আগেই অভিজ্ঞতা ছিল সিটি কাউন্সিলে কাজ করার। তিনি এফোর্ডেবল হাউজিংং এবং ক্লাইমেট চেঞ্জ ইস্যুতে কাজ করেছেন। ২৬ বছর বয়সী অরিন চৌধুরী বলেন, সিটি হলে কাজ করার তার যে অভিজ্ঞতা আছে, তাতে তিনি শপথ নেয়ার প্রথম দিন থেকেই কাজ করার জন্য প্রস্তুত। করেছেনও তাই।