বিজনেসটুডে২৪ ডেস্ক
আমেরিকা থেকে চিনকে সতর্ক করে বলা হয়েছে, রাশিয়াকে সামরিক সাহায্য করলে ফল ভাল হবে না। আমেরিকা ঘোষণা করেছে, তারা রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে যাবে না। পর্যবেক্ষকদের মতে, চিন যদি রাশিয়াকে সাহায্য করে, তাহলে পরিস্থিতি অন্যরকম দাঁড়াতে পারে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে এই প্রথমবার এতবড় যুদ্ধ হচ্ছে ইউরোপে। সেক্ষেত্রে আমেরিকা ও চিন যদি পরস্পরের বিপরীত পক্ষে যোগ দেয়, তাহলে পরিস্থিতি গুরুতর হয়ে উঠবে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন।
ইউক্রেনে রাশিয়ার হানাদারিকে নিন্দা করেনি চিন। বেজিং থেকে বলা হয়েছে, তারা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করে। কিন্তু রাশিয়ার নিরাপত্তার বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।
ইউক্রেনের মেরাফা শহরে সম্প্রতি গোলাবর্ষণ করেছে রাশিয়া। তার ফলে শহরের জনবসতি এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব অ্যান্টনি ব্লিনকেন বলেন, “রাশিয়া পরিকল্পিতভাবে জনবসতি এলাকায় আঘাত হানছে। এই কাজ যুদ্ধাপরাধের শামিল।”
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলিনস্কি জার্মান সংসদে ভাষণে বলেছেন, ইউরোপে রাশিয়া একটি নতুন দেওয়াল তৈরি করছে। এটা বার্লিন প্রাচীর নয়। এই প্রাচীর স্বাধীনতা ও পরাধীনতার মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে। ইউক্রেনে প্রতিটি বোমা ফেলার সঙ্গে সঙ্গে এই পাঁচিল আরও উঁচু হয়ে উঠছে।