Home আন্তর্জাতিক ‘সমকামিতা এক বিপদ’……… হিজবুল্লাহ প্রধান

‘সমকামিতা এক বিপদ’……… হিজবুল্লাহ প্রধান

 

বিজনেসটুডে২৪ডেস্ক

এবার সমকামী সম্পর্ক ও অপ্রথাগত যৌন সম্পর্কের বিরুদ্ধে সরব হলেন লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ।

আশুরার এক শোকানুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনও যুদ্ধ বা বিপদ তৈরি করছি না। তবে এই বিপদ সত্যিই আসন্ন।’ এর আগে গত সপ্তাহে নাসরুল্লাহ সমকামীদের নিয়ে বলেন, ‘কেউ এমন একবারও সম্পর্কে লিপ্ত হলে তার ফল হবে ভয়ানক।’ তাঁর কথায়,’লেবাননে কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এনজিও থেকে এই বিপদ শুরু হয়েছে।’ এ সময় প্রতিষ্ঠানগুলিকে শিশুদের মাঝে সমকামিতা প্রচারে অভিযুক্ত করেন হিজবুল্লাহ নেতা। এ বিষয়ে জাতীয় শিক্ষামন্ত্রককে নজর দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

উল্লেখ্য, পশ্চিমারা আরব বিশ্বসহ আফ্রিকান মুসলিম দেশগুলিতে সমকামী সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার চায়। তবে ইরান, লেবানন, তুরস্ক, ইরাকসহ বহু মুসলিম দেশের ধর্মনেতারা সমকামিতাকে ‘জঘন্য অপরাধ’ বলে ঘোষণা করেছেন। এসব দেশ পশ্চিমাদের ‘নগ্ন সংস্কৃতি’ বর্জন করে ইসলামি মূল্যবোধ ও রীতি-রেওয়াজ টিকিয়ে রাখার পক্ষে।

২০১৮ সালে লেবাননের এক আদালতের রায়ে দেশে সমকামী সম্পর্ককে বেআইনি ঘোষণা করে রায় না দেওয়া হলেও বিভিন্ন সময়ে দেশে ‘যৌন বিকৃতি প্রচার করার’ জন্য সরকারি চাপের মুখে পড়েছে সমকামী সম্প্রদায়ের সদস্যরা।এবার সমকামী সম্পর্ক ও অপ্রথাগত যৌন সম্পর্কের বিরুদ্ধে সরব হলেন লেবাননের ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ।

আশুরার এক শোকানুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমরা কোনও যুদ্ধ বা বিপদ তৈরি করছি না। তবে এই বিপদ সত্যিই আসন্ন।’ এর আগে গত সপ্তাহে নাসরুল্লাহ সমকামীদের নিয়ে বলেন, ‘কেউ এমন একবারও সম্পর্কে লিপ্ত হলে তার ফল হবে ভয়ানক।’ তাঁর কথায়,’লেবাননে কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এনজিও থেকে এই বিপদ শুরু হয়েছে।’ এ সময় প্রতিষ্ঠানগুলিকে শিশুদের মাঝে সমকামিতা প্রচারে অভিযুক্ত করেন হিজবুল্লাহ নেতা। এ বিষয়ে জাতীয় শিক্ষামন্ত্রককে নজর দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

পশ্চিমারা আরব বিশ্বসহ আফ্রিকান মুসলিম দেশগুলিতে সমকামী সংস্কৃতির প্রচার ও প্রসার চায়। তবে ইরান, লেবানন, তুরস্ক, ইরাকসহ বহু মুসলিম দেশের ধর্মনেতারা সমকামিতাকে ‘জঘন্য অপরাধ’ বলে ঘোষণা করেছেন। এসব দেশ পশ্চিমাদের ‘নগ্ন সংস্কৃতি’ বর্জন করে ইসলামি মূল্যবোধ ও রীতি-রেওয়াজ টিকিয়ে রাখার পক্ষে।

২০১৮ সালে লেবাননের এক আদালতের রায়ে দেশে সমকামী সম্পর্ককে বেআইনি ঘোষণা করে রায় না দেওয়া হলেও বিভিন্ন সময়ে দেশে ‘যৌন বিকৃতি প্রচার করার’ জন্য সরকারি চাপের মুখে পড়েছে সমকামী সম্প্রদায়ের সদস্যরা।