বিজনেসটুডে২৪ ডেস্ক:
গোটা দেশকে টিকার আওতায় আনতে আমদানি করা ডোজের পাশাপাশি দেশীয় ভ্যাকসিনের বিকল্প নেই বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য সচিব মো. আবদুল মান্নান ।
মঙ্গলবার (০১ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টা নাগাদ সচিব, অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ওষুধ প্রশাসনের মহাপরিচালকসহ প্রতিনিধি দলকে গ্লোবের তৈরি ভ্যাকসিনের অগ্রগতি সম্পর্কে অবহিত করা হয়। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান।
তিনি জানান, আমদানি করা ৩ কোটি ডোজ আমরা দেড় কোটি মানুষকে দিতে পারবো। এর বাইরে আমাদের প্রচুর জনসংখ্যা পড়ে রয়েছে। এদের সবাইকে যখন ভ্যাকসিন দেওয়ার পরিকল্পনা নিব, তখন দেশের ভ্যাকসিনের ওপর আমাদের নির্ভর করতে হবে। যত দ্রুত এবিষয়ে দেশের মধ্যে পদক্ষেপ নেওয়া যায়, আমরা নিব।
এদিকে, নিয়ম মেনে কাজ করলে পরবর্তী প্রতিটি ধাপেই পাশে থাকবে সরকার। প্রয়োজনে সার্বিক সহায়তায় থাকবে আইইডিসিআর বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম।
তিনি জানান, ভ্যাকসিন তৈরির জন্য নিয়মতান্ত্রিক কাজগুলো তাদের করতেই হবে। সেটা করার ক্ষেত্রে তাদের যেসব সহযোগিতা করা প্রয়োজন হবে, আমরা অবশ্যই করবো।
তবে নিরাপত্তা ও কোয়ালিটির সঙ্গে কমপ্রোমাইস করে আমরা কোনো ভ্যাকসিন তৈরি করবো না বলে জানিয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মাহবুবুর রহমান।
তবে ব্যানকোভিডের নাম বদলে বঙ্গভ্যাক করার প্রস্তাব দেন তারা। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য সচিব বলেন, দেশ মানেই বঙ্গবন্ধু। তাই তাদের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। তারা সারাবিশ্বে এটির নাম পরিবর্তন করে বঙ্গভ্যাক দেবে।
এদিকে, কালক্ষেপণ করায় আইসিডিডিআরবি’র পরিবর্তে নতুন সিআরও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে গ্লোব বায়োটেক