বিজনেসটুডে২৪ ডেস্ক
টিনসেল টাউনে তাঁর সূত্রপাত ছিল সাড়া জাগানো ৷ দ্রুত জায়গা করে নিয়েছিলেন জনপ্রিয়তার সারিতে।কিন্তু উত্থানের মতোই আচমকা ও দ্রুত ছিল অমৃতা রাওয়ের ইন্ডাস্ট্রি থেকে হারিয়ে যাওয়া ৷
তাঁর মতো অনেক নায়িকার কেরিয়ার থেমে যায় সময়ের আগেই ৷ সম্প্রতি সে বিষয়েই কথা বলেছেন তিনি৷
অমৃতা মনে করেন, নায়িকাদের কেরিয়ার অকালে ফুরিয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী তাঁদের বিয়ে এবং মাতৃত্ব।
তাঁর কথায়, এক জন নায়ক দুই সন্তানের বাবা হওয়ার পরেও পর্দায় দিব্যি তাঁর হাঁটুর বয়সি নায়িকাদের সঙ্গে প্রেম করতে পারেন ৷ নায়িকারা তা পারেন না ৷
তাঁর মতে, মেয়েরা সব সময় ভয়ে ভয়ে থাকেন ৷ তাঁদের ভাবতে হয়, পারিপার্শ্বিকের পরিবর্তন নিয়ে ৷ বিয়ের পরে নায়কদের জীবন পাল্টায় না ৷ কিন্তু নায়িকাদের পাল্টায়৷
অমৃতার প্রথম ছবি ‘অব কে বরস’ মুক্তি পেয়েছিল ২০০২ সালে ৷ তাঁর ফিল্মোগ্রাফিতে উল্লেখযোগ্য ছবি হল ‘দ্য লেজেন্ড অব ভগৎ সিং’, ‘ইশক ভিশক’, ‘মস্তি’, ‘ম্যায়ঁ হুঁ না’, ‘বিবাহ’, ‘হে বেবি’, ‘ওয়েলকাম টু সজ্জনপুর’ এবং ‘জলি এলএলবি’৷
২০১৬ সালে অমৃতা বিয়ে করেন তাঁর বহু দিনের প্রেমিক রেডিয়ো জকি আনমোল সুদকে ৷ গত বছর জন্ম হয়েছে তাঁদের সন্তান বীরের ৷
অমৃতাকে শেষ বার ছবিতে দেখা গিয়েছে, ২০১৯ সালে, ‘ঠাকরে’ ছবিতে ৷ আরবসাগরের তীরে তাঁর নিজের প্রত্যাশামতো জায়গা না পাওয়ার জন্য অবশ্য অমৃতা সরাসরি বিয়েকে দায়ী করেননি ৷