কৃষিমন্ত্রী বলেন, ফলে বর্তমানে প্রতিকেজি ইউরিয়ায় ভর্তুকি দাঁড়িয়েছে ৮২, টিএসপিতে ৫০, এমওপিতে ৪১ এবং ডিএপিতে ৭৯ টাকা। এ বিশাল অঙ্কের ভর্তুকি প্রদানে চলতি অর্থবছর লাগবে ২৮ হাজার কোটি টাকা। গত অর্থবছর ভর্তুকিতে লেগেছিল ৭ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা।
বিজনেসটুডে২৪ প্রতিনিধি
ঢাকা: এ বছর দেশে সারের ভর্তুকিতে লাগবে ২৮ হাজার কোটি টাকা, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় চারগুণ। এরই মধ্যে দেওয়া হয়েছে ১৯ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি।
কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক সোমবার সচিবালয়ে সারের মজুদ, দাম, ভর্তুকিসহ নানা বিষয়ে মতবিনিময়কালে এসব তথ্য জানান ।মন্ত্রী বলেন, কভিড পরিস্থিতির প্রভাবে বিশ্বব্যাপী সারের মূল্য গত বছরের তুলনায় তিনগুণ বেড়েছে। এছাড়া জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে জাহাজভাড়া বেড়েছে দুই গুণের বেশি। ২০২০-২১ অর্থবছর প্রতিকেজি সারের আমদানি ব্যয় ছিল ইউরিয়া ৩২, টিএসপি ৩৩, এমওপি ২৩, ডিএপি ৩৭ টাকা। যা ২০২১-২২ অর্থবছর বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৯৬, ৭০, ৫৪ এবং ৯৩ টাকা। অথচ প্রতিকেজি সার কৃষককে দেওয়া হচ্ছে ইউরিয়া ১৬, টিএসপি ২২ , এমওপি ১৫, ডিএপি ১৬ টাকায়।কৃষিমন্ত্রী বলেন, ফলে বর্তমানে প্রতিকেজি ইউরিয়ায় ভর্তুকি দাঁড়িয়েছে ৮২, টিএসপিতে ৫০, এমওপিতে ৪১ এবং ডিএপিতে ৭৯ টাকা। এ বিশাল অঙ্কের ভর্তুকি প্রদানে চলতি অর্থবছর লাগবে ২৮ হাজার কোটি টাকা। গত অর্থবছর ভর্তুকিতে লেগেছিল ৭ হাজার ৭১৭ কোটি টাকা।