চসিকের কর্মকর্তারা জানান, সিটি কর্পোরেশন পাবলিক লাইব্রেরি ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় গড়ে তোলা আইসোলেশন সেন্টারটিতে নিয়োজিত থাকবেন ১৩ চিকিৎসকসহ মোট ৩৬ জন স্বাস্থ্যকর্মী। আইসোলেশন সেন্টারের ৫০ বেডের মধ্যে ৩৫টি পুরুষ এবং ১৫টিতে নারীর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
চসিকের আরবান হেলথ প্রকল্প পিএ-১ এর প্রকল্প ব্যবস্থাপক ডা. মো. মুজিবুল আলম চৌধুরীকে কো-অর্ডিনেটর ও কাট্টলী ইপিডআই জোনের জোনাল মেডিক্যাল অফিসার ডা. সুমন তালুকদারকে সহকারি কো-অর্ডিনেটর করে ১১ চিকিৎসককে আইসোলেশন সেন্টারের মেডিক্যাল অফিসার পদে পদায়ন করা হয়েছে। অন্যন্য পদে রয়েছেন আটজন ফার্মাসিস্ট, চারজন প্যারামেডিক, তিনজন ওয়ার্ড মাস্টার, ছয়জন ওয়ার্ডবয়, একজন স্টোরকিপার ও একজন অফিস সহায়ক।
প্রয়োজন অনুসারে আরও বেড বাড়ানোর পরিকল্পনা আছে চসিকের। প্রাথমিকভাবে গড়ে তোলা হয়েছে ৫০টি বেড। তাছাড়া আইসোলেশন সেন্টারে চিকিৎসা নিতে আসা করোনা রোগীদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা, ওষুধপত্র-অক্সিজেন সার্পোট, খাবারসহ সব ধররের প্রয়োজনীয় সুরক্ষা সেবা নিশ্চিত করা হবে। রোগী পরিবহন ও স্থানান্তরের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস থাকবে বলে জানান মেয়র।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আলী সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মোজাম্মেল হক, প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দীন, কাউন্সিলর আবুল হাসনাত বেলাল ও কাউন্সিলর রুমকি সেন গুপ্ত প্রমুখ।