বিজনেসটুডে২৪ ডেস্ক
কৃষ্ণসাগরের তলদেশে নতুন করে ১৩ হাজার ৫০০ কোটি ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান পেয়েছে তুরস্ক।
টার্কিশ রেডিও অ্যান্ড টেলিভিশনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, কৃষ্ণসাগরের পশ্চিমে তুরস্কের সর্ববৃহৎ গ্যাসক্ষেত্র সাকারিয়ার দুটি এলাকায় তেল-গ্যাসের সন্ধানে চলছে অভিযান।
গত বছর সাড়ে ৪০ হাজার কোটি ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান মেলে একই অঞ্চলে।
২০২৩ সালে সাকারিয়া থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরুর কথা রয়েছে।
গ্রিস ও গ্রিস নিয়ন্ত্রিত সাইপ্রাসের সঙ্গে তুরস্কের বিতর্কিত জলসীমাতেও জরিপ চালানো হয়, যা নিয়ে উত্তেজনা শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে।
গত বছরের জুলাই থেকে কৃষ্ণসাগরে তুরস্কের পশ্চিম উপকূল থেকে ১০০ নটিক্যাল মাইল উত্তরে খনিজ সম্পদের সন্ধানে অভিযান শুরু করে ড্রিলিং জাহাজ ফাতিহ।
আগস্টে ৩২ হাজার কোটি ঘনমিটার গ্যাসের সন্ধান মেলে। অক্টোবরে আবিষ্কৃত হয় আরও সাড়ে ৮ হাজার কোটি ঘনমিটার গ্যাস।
আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থার প্রধান ফাতিহ বিরল সে সময় জানান, তুরস্কের আবিষ্কৃত ওই গ্যাসের বাজারমূল্য প্রায় আট হাজার কোটি ডলার।
বাণিজ্যিকভাবে উত্তোলন শুরু হলে আমদানিকৃত জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমবে তুরস্কের।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বিপুল গ্যাসের মজুত থাকলেও আন্তর্জাতিক বাজারে ঢোকার উপযোগিতা অর্জনে অবকাঠামো ঢেলে সাজাতে হবে তুরস্ককে। এর ফলে খরচ বাড়বে প্রচুর।
Attachments area
সাড়ে ১৩ হাজার কোটি ঘনমিটার গ্যাসের সন্ধান
বিজনেসটুডে২৪ ডেস্ক
কৃষ্ণসাগরের তলদেশে নতুন করে ১৩ হাজার ৫০০ কোটি ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান পেয়েছে তুরস্ক।
টার্কিশ রেডিও অ্যান্ড টেলিভিশনের প্রতিবেদনে জানানো হয়, কৃষ্ণসাগরের পশ্চিমে তুরস্কের সর্ববৃহৎ গ্যাসক্ষেত্র সাকারিয়ার দুটি এলাকায় তেল-গ্যাসের সন্ধানে চলছে অভিযান।
গত বছর সাড়ে ৪০ হাজার কোটি ঘনমিটার প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান মেলে একই অঞ্চলে।
২০২৩ সালে সাকারিয়া থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরুর কথা রয়েছে।
গ্রিস ও গ্রিস নিয়ন্ত্রিত সাইপ্রাসের সঙ্গে তুরস্কের বিতর্কিত জলসীমাতেও জরিপ চালানো হয়, যা নিয়ে উত্তেজনা শুরু হয় দুই দেশের মধ্যে।
গত বছরের জুলাই থেকে কৃষ্ণসাগরে তুরস্কের পশ্চিম উপকূল থেকে ১০০ নটিক্যাল মাইল উত্তরে খনিজ সম্পদের সন্ধানে অভিযান শুরু করে ড্রিলিং জাহাজ ফাতিহ।
আগস্টে ৩২ হাজার কোটি ঘনমিটার গ্যাসের সন্ধান মেলে। অক্টোবরে আবিষ্কৃত হয় আরও সাড়ে ৮ হাজার কোটি ঘনমিটার গ্যাস।
আন্তর্জাতিক জ্বালানি সংস্থার প্রধান ফাতিহ বিরল সে সময় জানান, তুরস্কের আবিষ্কৃত ওই গ্যাসের বাজারমূল্য প্রায় আট হাজার কোটি ডলার।
বাণিজ্যিকভাবে উত্তোলন শুরু হলে আমদানিকৃত জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমবে তুরস্কের।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বিপুল গ্যাসের মজুত থাকলেও আন্তর্জাতিক বাজারে ঢোকার উপযোগিতা অর্জনে অবকাঠামো ঢেলে সাজাতে হবে তুরস্ককে। এর ফলে খরচ বাড়বে প্রচুর।
Attachments area